১২ বছরেই বাবা হলো ব্রিটিশ বালক সিন স্টুয়ার্ট। তার গার্ল ফ্রেন্ড তথা সদ্যোজাত ছেলের মায়ের নাম এম্মা। এম্মার বয়স ১৬ বছর। ১৬ বছরে মা হওয়ার নজির বিশ্বে ভুরি ভুরি। এর মধ্যেও নতুনত্বও কিছু নেই। কিন্তু ১২ বছর বয়সে বাবা হওয়া বিরলতম নজির। চিকিৎসাবিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে এই ঘটনা। চিকিৎসকরা এখন স্টুয়ার্টের স্পার্ম নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছেন। কারণ ১২ বছরের বালকেরস্পার্মের ম্যাচিওরিটি লেভেল ও পেনিট্রেশন পাওয়ারসেই পর্যায়ে কখন ওই থাকে না যে একজন শিশু (কিশোরও নয়) হঠাৎ বাবা হতে পারে।
এম্মার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছিলবয়ফ্রেন্ড সিন স্টুয়ার্টের। তখন এম্মারবয়স ছিল ১৫। স্টুয়ার্টের ১১। তখনই গর্ভবতীহয় এম্মা। দুইজনের বাড়ি থেকেই কোনো আপত্তিজানানো হয়নি। তারা ব্রিটেনেরগ্রামের বাসিন্দা। তার মানে স্টুয়ার্ট ১১ বছর বয়সে বাবা হয়। এই ঘটনাতেইতাজ্জব বনে যান চিকিৎসকরা। দুজনেইবেডফোর্ডশায়ারের শার্নব্রুক এলাকারবাসিন্দা। রিজেলেগ্রামে মার্গারেট বুফর্টস্কুলে ক্লাস সেভেনেপড়ে স্টুয়ার্ট। শার্নব্রুক আপার স্কুলে ক্লাস টেনে পড়ে এম্মা। দুইজনেই যখন জানতে পারে যে তারা বাবা ও মা হতে চলেছে তখন ঘটনার গুরুত্বতারা বুঝতেই পারেনি। বাড়ির লোক ও বন্ধুদের সাহায্যপেয়ে মনের জোরে এম্মা ১০টা মাস কাটিয়েছে। তারপর নর্মাল ডেলিভারি হয়। বাবা হওয়ার পর খুব খুশি স্টুয়ার্ট।
সরল হাসিতেজানিয়েছে, “আমার ছেলে! ব্যাপারটা বিশ্বাসই হয় না। ও আমার খুব ছোট্ট একটা বন্ধু।” এম্মা সরল মনে লাজুক হেসে প্রতিবেশীদের জানিয়েছে, যখন স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক আত্মীয়দের বাড়িতে দেখা হয়েছিল তখনো জানতামও আমার চেয়ে ছোট। ওকে দেখেই আমার খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। ও খুব কিউট। ঠিক আমার বেবির মতো। ও তো আমাকে বলেছিল ও আমারই বয়সী। আমিও তখন জানতাম না ও আমার চেয়ে এত ছোট। এখন আমরা একসঙ্গে তিনজন খুব খেলা করব। ওয়েবসাইট।
এম্মার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছিলবয়ফ্রেন্ড সিন স্টুয়ার্টের। তখন এম্মারবয়স ছিল ১৫। স্টুয়ার্টের ১১। তখনই গর্ভবতীহয় এম্মা। দুইজনের বাড়ি থেকেই কোনো আপত্তিজানানো হয়নি। তারা ব্রিটেনেরগ্রামের বাসিন্দা। তার মানে স্টুয়ার্ট ১১ বছর বয়সে বাবা হয়। এই ঘটনাতেইতাজ্জব বনে যান চিকিৎসকরা। দুজনেইবেডফোর্ডশায়ারের শার্নব্রুক এলাকারবাসিন্দা। রিজেলেগ্রামে মার্গারেট বুফর্টস্কুলে ক্লাস সেভেনেপড়ে স্টুয়ার্ট। শার্নব্রুক আপার স্কুলে ক্লাস টেনে পড়ে এম্মা। দুইজনেই যখন জানতে পারে যে তারা বাবা ও মা হতে চলেছে তখন ঘটনার গুরুত্বতারা বুঝতেই পারেনি। বাড়ির লোক ও বন্ধুদের সাহায্যপেয়ে মনের জোরে এম্মা ১০টা মাস কাটিয়েছে। তারপর নর্মাল ডেলিভারি হয়। বাবা হওয়ার পর খুব খুশি স্টুয়ার্ট।
সরল হাসিতেজানিয়েছে, “আমার ছেলে! ব্যাপারটা বিশ্বাসই হয় না। ও আমার খুব ছোট্ট একটা বন্ধু।” এম্মা সরল মনে লাজুক হেসে প্রতিবেশীদের জানিয়েছে, যখন স্টুয়ার্টের সঙ্গে এক আত্মীয়দের বাড়িতে দেখা হয়েছিল তখনো জানতামও আমার চেয়ে ছোট। ওকে দেখেই আমার খুব ভালো লেগে গিয়েছিল। ও খুব কিউট। ঠিক আমার বেবির মতো। ও তো আমাকে বলেছিল ও আমারই বয়সী। আমিও তখন জানতাম না ও আমার চেয়ে এত ছোট। এখন আমরা একসঙ্গে তিনজন খুব খেলা করব। ওয়েবসাইট।