ছবিটি হলো পৃথিবী একনম্বর ঘড়ির ডিজাইনার প্যাটেক ফিলিপের ডিজাইন করা ঘড়ির
ভেতরের মেকানিজম! কেন পৃথিবীর সেরা তা বোধহয় ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
আগুনে পুড়ে যাওয়া একটি বাড়ির আগুনে গলে যাওয়া জানালার কাঁচ।
সূর্যগ্রহনের সময় সূর্যোদয় যদি দেখার সুযোগ পান কোনদিন, তাহলে এটাই দেখবেন!
ছোট-খাটো পারাপারের ব্রিজ হিসেবে এভাবে পরে থাকা পুরোনো ট্রেনের বগি কিন্তু আমাদের দেশেও ব্যবহার করা যায়।
ইট-বিছানোর যন্ত্র! এই মেশিনটি দিয়ে ইট বাধানো পথ তৈরী করা হয় ইন্সট্যান্ট!
পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর সুইমিং পুল। ৬ লক্ষ গ্যালন পানি আছে আর গভীরতা ১১৩ ফুট!
বজ্রপাতের পর একটি গলফ কোর্সের ঘাসের অবস্থা।
ডিমের এই খোসাতে করা হয়েছে ২০,০০০ ছিদ্র।
কল্পনা করুন কিভাবে সম্ভব হয়েছে!
একটি বাচ্চার খুলির ভেতরে এমনই থাকে তাদের Baby-Teeth গুলো পড়ে যাবার আগে।
মানুষের চোখে যা দেখা যায় আর বেড়ালের
চোখে যা দেখা যায়। উপরেরটা মানুষের, নীচেরটা বেড়ালের।