খুব সহজেই বিশ্বস্ত ও প্রতারক সঙ্গী-সঙ্গিনীকে চিহ্নিত করতে অভিনব এক পদ্ধতির কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এ জন্যে হাতের আঙুলের দৈর্ঘ্য পরীক্ষা করাই যথেষ্ট।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ডানহাতের অনামিকা যদি তর্জনীর চেয়ে বেশি লম্বা হয় তবে তাদের চরিত্র নিয়ে কিছুটা সন্দেহ প্রকাশ করা যায়।
এক গবেষক রাফায়েল ওডারস্কি জানান, জন্মের আগেই আঙ্গুলের দৈর্ঘ্য নির্ধারিত হয়। গর্ভে থাকাকালীন সেক্স হরমোন শিশুর মাঝে কাজ শুরু করে।
যাদের অনামিকা বেশি লম্বা হয়, তাদের মাঝে টেস্টোসটেরন হরমোনের প্রভাব বেশি থাকে। আর এটি অধিক সংখ্যক সেক্স পার্টনারের চাহিদার জন্ম দেয়।
গবেষণায় বলা হয়, দুই ধরনের নারী-পুরুষ রয়েছেন। এদের একটি দল যৌনজীবনে একই সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে চান। অপর দলটি যৌনতার প্রশ্নে একজনের সঙ্গে থাকতে চান না। তবে আঙুলের দৈর্ঘ্য দেখেই একজনকে এমন বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বলে ভেবে নেওয়া ঠিক নয়। মূলত এই গবেষণার মাধ্যমে জিনের সঙ্গে পরিবেশের সম্পর্ক বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।