বাংলাদেশ থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথ এখন তিনটি-রেলপথ, সড়কপথ আর আকাশপথ। আকাশপথে যেতে চাইলে ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে জেট এয়ার, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, বাংলাদেশ বিমানে করে সরাসরি কলকাতা। খরচ হবে প্রায় ১১০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকা। সেখান থেকে আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় চেপে সাশ্রয়ীমূল্যে শিলিগুড়ি। এবার চান্দের গাড়ি চেপে যেতে হবে দার্জিলিং। চান্দের গাড়ির ভাড়া পড়বে ১৪০ রুপি বা ১৬০ টাকা। আর এতো ঝামেলা করার চেয়ে সরাসরি বাংলাদেশ থেকে বাস সার্ভিস রয়েছে ভারতে। তারমধ্যে শ্যামলী পরিবহন সরাসরি শিলিগুড়ি পর্যন্ত সেবা দিয়ে থাকে। ঢাকা থেকে শিলিগুড়ি যাওয়ার ভাড়া হবে ১৬০০ টাকা। বর্ডার পার হওয়ার সময় ভ্রমণকর হিসেবে দিতে হবে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা। এবার আসা যাক রেলপথ। রেলপথে যেতে হলে ঢাকা থেকে টিকেট করতে হবে। এখন অবশ্য চট্টগ্রাম থেকেও মৈত্রী ট্রেনের টিকেট করা যায় কিন্তু যাত্রা করতে হবে ঢাকা থেকে।
কিভাবে যাবেন?
বাংলাদেশ থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথ এখন তিনটি-রেলপথ, সড়কপথ আর আকাশপথ। আকাশপথে যেতে চাইলে ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে জেট এয়ার, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, বাংলাদেশ বিমানে করে সরাসরি কলকাতা। খরচ হবে প্রায় ১১০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকা। সেখান থেকে আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় চেপে সাশ্রয়ীমূল্যে শিলিগুড়ি। এবার চান্দের গাড়ি চেপে যেতে হবে দার্জিলিং। চান্দের গাড়ির ভাড়া পড়বে ১৪০ রুপি বা ১৬০ টাকা। আর এতো ঝামেলা করার চেয়ে সরাসরি বাংলাদেশ থেকে বাস সার্ভিস রয়েছে ভারতে। তারমধ্যে শ্যামলী পরিবহন সরাসরি শিলিগুড়ি পর্যন্ত সেবা দিয়ে থাকে। ঢাকা থেকে শিলিগুড়ি যাওয়ার ভাড়া হবে ১৬০০ টাকা। বর্ডার পার হওয়ার সময় ভ্রমণকর হিসেবে দিতে হবে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা। এবার আসা যাক রেলপথ। রেলপথে যেতে হলে ঢাকা থেকে টিকেট করতে হবে। এখন অবশ্য চট্টগ্রাম থেকেও মৈত্রী ট্রেনের টিকেট করা যায় কিন্তু যাত্রা করতে হবে ঢাকা থেকে।
কোথায় থাকবেন?
দার্জিলিং যেহেতু পর্যটন এলাকা তাই থাকার জায়গার সমস্যা নেই। এখানে মাঝারি দাম থেকে অল্প দামের হোটেলও পাবেন আপনি। তবে ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে বেলভিউ, সাগরিকা, সোনার বাংলা, মহাকাল হোটেল বেশি জনপ্রিয়। প্রতিটি সিঙ্গেল রুমের ভাড়া পড়বে ১০০০ রুপি। ডাবল রুমের ভাড়া ১২০০ রুপি। আর তিনবেডের রুমের ভাড়া ১৫০০ রুপি।
কোথায় খাবেন?
ভোজনরসিকদের জন্য খুব জনপ্রিয় স্থান দার্জিলিং। পুরো ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের খাবার আপনি এখানে পাবেন। তবে রেস্তোরাঁর খাবারের দাম বেশি। এইক্ষেত্রে আপনি বেছে নিতে পারেন স্ট্রিটফুড। এখানের স্ট্রিটফুডগুলো বেশ উপাদেয়। নুডলস পাওয়া যায় সব রেস্তোরাঁয় কিন্তু পেটপুরে খেতে চাইলে যেতে হবে ম্যালয়ে। ভালো দার্জিলিং এর চা পাতা কিনতে চাইলেও যেতে হবে ম্যালয়ে।
কোথায় ঘুরবেন?
দার্জিলিং এ বেড়ানোর জায়গার অভাব নেই। প্রত্যেক হোটেলের সামনেই পাবেন গাড়িসহ ট্যুর গাইড। যেকোনো ধরনের তথ্যর জন্য আপনি সর্বাত্ত্বক সহযোগিতা পাবেন পর্যটন অফিস থেকে। কাছাকাছি দেখার মতো উল্লেখযোগ্য জায়গা হলো ম্যাল, টাইগার হিল, চা বাগান, জাপানিজ টেম্পল, চিড়িয়াখানা। এরপর আছে নর্থ পয়েন্ট থেকে সিঙ্ঘা পর্যন্ত কেবল-কার।